এখানো যে পেশাদার রক্তদাতা নেই, তা নয়৷মাঝে মাঝে কথিত ব্লাড ব্যাংকে অভিযানও হয়৷তবে দৌরাত্ম কমেছে৷মানুষ সচেতন হয়েছে৷ চাইলে রক্ত পাওয়া যায় ভিন্ন সংগঠন থেকে৷অনলাইনে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের গ্রুপ আছে৷আর সেখানে রক্তের চাহিদার সাথে ডোনারদের সম্মীলন ঘটিয়ে দেয়া হয়৷ব্লাড ব্যাংকে সংরক্ষিত রক্ত লাগে না৷সরাসরি ডোনারের কাছ থেকে রক্ত নিয়ে রোগীদের দেয়া হয়৷বিভিন্ন সংগঠনের সাথে নিবন্ধিত এরকম সেচ্ছায় রক্তদাতা বিশ লাখের কম হবে না নিন্ধনের বাইরেও প্রচুর মানুষ এখন নিয়মিত সেচ্ছায় রক্ত দেন৷বাংলাদেশে এই রক্তদানের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আছেন শিক্ষার্থীরা৷তাঁদের রক্তদানের সংগঠনগুলোই এগিয়ে৷সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পরিস্থিতি বদলে দিচ্ছে৷সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এই রক্তদানের ক্ষেত্রে এখন অনেক বড় ভূমিকা পালন করছে৷স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গুলোর কাছ থেকে রক্ত পেতে হলে হাসপাতালের স্লিপ লাগে৷কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাস দিয়ে রক্ত পেতে তা লাগে না৷বিরল কোনো গ্রুপের রক্ত হলেও ফেরায় না সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম৷