চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে
চোখ ভালো রাখতে আঙ্গুর অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বয়সজনিত কারণে যারা চোখের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য ভালো দাওয়াই এই ফল।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
আঙ্গুরে টরোস্টেলবেন নামে এক ধরনের যৌগ থাকে, যা কোলস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এতে আপনার হার্ট সুস্থ থাকবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে
কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে আঙ্গুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা এতে রয়েছে অর্গানিক এসিড, ফাইবার, সেলুলাস ও চিনি যা কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়ক।
নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন
আঙ্গুরে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস বিদ্যমান থাকে, যা নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনে সহায়ক ও ইনসুলিন বৃদ্ধি করে।
ক্যান্সার রোধ করে
আঙ্গুরের জুসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফামিটরির মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে, যা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
আঙ্গুর বার্ধক্য রোধ করে
আঙ্গুরে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, যা আপনার বার্ধক্য রোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শরীরের ফ্রি রেডিকেলস ত্বকে বলিরেখা ফেলে দেয়। আঙ্গুরে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে লড়ে, শরীরে বয়সের ছাপ পড়া প্রতিরোধ করে।
কিডনির জন্য ভাল
আঙ্গুরের উপাদানগুলো ক্ষতিকারক ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সহনশীল অবস্থায় রাখে। সেই সঙ্গে কিডনির রোগ-ব্যাধির বিরুদ্ধেও কাজ করে।
মাথাব্যথা দূর করে
হঠাৎ করে শুরু হওয়া মাথাব্যথা দূর করতেও আঙ্গুরের তুলনা হয় না। এতে করে মাথাব্যথায় কিছুটা আরামবোধ হয়।
ত্বকের সুরক্ষায়
আঙ্গুরে থাকা ফাইটো কেমিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে। এতে প্রচুর পরিমাণে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে।
হজমে সহায়তা করে
আঙ্গুর হজমের সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি পেটের পীড়াও দূর করে। নিয়মিত আঙ্গুর খেলে বদহজম দূর হয়। অগ্নিমন্দ্যা দূর করতেও আঙ্গুর কার্যকর।
তাছাড়া আঙ্গুরে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ম্যাংগানিজের মতো খনিজ পদার্থ থাকে, যা হাড়ের গঠন ও হাড় শক্ত করতে কাজ করে। আঙ্গুরের ঔষধি গুণের কারণে এটি অ্যাজমার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে এবং ফুসফুসে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়ায়। আঙ্গুরের ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনের সহায়ক ও ইনসুলিন বৃদ্ধি করে।