১. অতিরিক্ত মদপান নয়
অতিরিক্ত মদপান লিভারের কোষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটি লিভারে ফোলা ভাব তৈরি করে এবং সিরোসিসের আশঙ্কা বাড়ায়।
২. স্বাস্থ্যকর খাবার এবং নিয়মিত ব্যায়াম
ওজন কমিয়ে রাখলে নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিস (এনএএফএলডি) প্রতিরোধ হয়। এনএএফএলডি লিভার সিরোসিস তৈরি করতে পারে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ও নিয়মিত ব্যায়াম ওজন কমিয়ে রাখতে সাহায্য করে।
৩. কিছু ওষুধের দিকে খেয়াল রাখুন
কিছু কোলেস্টেরলের ওষুধ লিভারের সমস্যা তৈরি করতে পারে। ব্যথানাশক ওষুধ এসিটামিনোফেন (টাইলন) অতিরিক্ত সেবনে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ধরনের অনেক ওষুধই রয়েছে, যেগুলো লিভারের ক্ষতি করে। তাই যেকোনো ওষুধ দীর্ঘ মেয়াদে খাওয়ার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন।
৪. ভাইরাল হেপাটাইটিস পরীক্ষা
ভাইরাল হেপাটাইটিস মারাত্মকভাবে লিভারের ক্ষতি করে। লক্ষণ না থাকলেও কখনো কখনো ভাইরাল হেপাটাইটিস পরীক্ষা করান। সমস্যা মনে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।