• সাধারণত অতিরিক্ত পরিশ্রম, সিঁড়ি ভাঙা, দৌড়ঝাঁপ, আবেগ–উচ্ছ্বাস, ব্যায়াম, খেলাধুলা, অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে হার্ট বিট বেড়ে যায়। কারণ এসব ক্ষেত্রে হৃদ্যন্ত্রকে বেশি কাজ করতে হয়।
• জ্বর, রক্তশূন্যতা, উদ্বেগজনিত সমস্যা (অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার) থাকলে হার্ট বিট বাড়তে পারে। নিকোটিন ও ক্যাফেইন গ্রহণ করলেও বাড়ে।
• ডায়রিয়া, বমি, রক্তক্ষরণ ইত্যাদি কারণে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিলে হার্ট বিট দ্রুততর হয়।
• ডায়াবেটিস রোগীর হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে শর্করা কমে গেলে ঘামের সঙ্গে বুক ধড়ফড় করতে থাকে, অর্থাৎ হার্ট বিট বেড়ে যায়। থাইরয়েড হরমোনের আধিক্যেও হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়।
• হার্টের নানা জটিলতায় অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন হতে পারে। যেমন হার্টের ভালভের রোগ, জন্মগত হৃদ্রোগ, হার্ট ফেইলিউর, এট্রিয়াল ফিব্রিলেশন ইত্যাদি। অ্যারিদমিয়া বা হৃৎস্পন্দনের সমস্যায় হার্ট বিট বেশি হতে পারে।
• কিছু ওষুধ সাময়িকভাবে হার্ট বিট বাড়ায়। যেমন হাঁপানি রোগে ব্যবহৃত সালবিউটামল, উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অ্যামলোডিপিন ইত্যাদি।