মধু
মুখের ঘা প্রতিরোধে মধু খুবই কার্যকর। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। মধু ক্ষতস্থান এলাকা আর্দ্র রাখে। মধুর সঙ্গে একটু হলুদ মিশিয়ে লাগালে দ্রুত উপশম হয়। ভালো ফলের জন্য দিনে তিন-চার বার মধু লাগাতে পারেন।
নারকেল তেল
নারকেল তেলে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ও অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান, যা মুখের ঘা প্রতিরোধে সহায়ক। ক্ষতস্থানে নারকেল তেল লাগান এবং এটি দ্রুত ব্যথানাশে সহায়ক করে।
অ্যালোভেরা জেল
মুখে ঘা হলে অ্যালোভেরা জেল লাগালে সহজে ব্যথানাশ করবে। ক্ষতস্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগান।
তুলসীপাতা
মুখের ঘা প্রতিরোধে কার্যকর তুলসীপাতা। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ক্ষত সারতে দারুণ কার্যকর। তুলসীপাতা চিবিয়ে খেতে পারেন এবং সেইসঙ্গে দিনে দুবার উষ্ণ পানি দিয়ে কুলকুচি করতে পারেন।
লবণ-পানি
মুখের ঘা প্রতিরোধে কার্যকর লবণ। এটি ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করে। মাউথওয়াশ হিসেবেও কাজ করে লবণ এবং ব্যাকটেরিয়া ও মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। ভালো ফলের জন্য দিনে দুবার লবণ লাগাতে পারেন ক্ষতস্থানে।
রসুন
মুখের ঘা রোধে খুবই উপকারী রসুন। এতে থাকা অ্যালিসিন নামক উপাদান ঘায়ের ব্যথা দূর করে এবং ক্ষতস্থান কমিয়ে আনে। ভালো ফলের জন্য রসুনের কোয়া ক্ষতস্থানে ঘষুন।