১. প্রতিদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠে প্রার্থনা করুন যার যার ধর্ম অনুযায় তার পর ২ থেকে ৩ কি.মি. হাঁটুন, এরপর গোসল করুন। এতে মন এবং প্রাণ সতেজ থাকবে
২. সব সময় সোজা হয়ে বসুন
৩. যখনই খাবার খাবেন তখন ভালো করে চিবয়ে খাবার চেষ্টা করুন । এতে পাচন ক্রিয়া ঠিক থাকবে
৪. মোটা হওয়ার প্রধানকারণ হলো তৈলাক্ত এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া । তাই এ ধরনের খাবার খুব কম খান
৫. সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন উপোস করে শরীরে খাবারের সমতা বজায় রাখুন
৬. গাড়ি থাকলেও খুব বেশি গাড়ি চালাবেন না । বেশির ভাগ সময় হেঁটেই কাজ সারুন । এতে করে পায়ের মাংস পেশীর ব্যায়াম হবে । আপনি দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে পারবেন
৭. বেশি পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি আর ফলমূল খাওয়ার চেষ্টা করুন
৮. নিজের সব কাজ নিজে করার চেষ্টা করুন
৯. ব্যস্ত থাকাটা শরীর ও মন-দুয়ের পক্ষে ভালো। তাই কাজে যতটা সম্ভব ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করুন
১০. আপনার রুচি ও ব্যক্তিত্ব অনুয়ায়ী পোশাক পরিধান করার চেষ্টা করুন
১১. শরীরের নিয়মিত যত্ন নিন
ওজন নিয়ন্ত্রণ
প্রত্যেকের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাটা জরুরি, যা সুস্থতার বড় নিয়ামক। অধিক ওজন মানেই জটিল জীবন। এতে জয়েন্ট বা গিঁটগুলোর সমস্যা তৈরি হয়। মানুষ যখন বেশি ওজন নিয়ে মাটিতে পা ফেলে এবং পা তুলে, তখন জয়েন্ট-গুলোর মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায়। তাই যেভাবেই হোক, আদর্শ ওজন বজায় রাখুন। আমাদের শরীরে ২০৬টি হাড়, ৬৫০টি মাংসপেশি এবং ৩৩০টি জয়েন্ট নিয়ে মানবদেহের জটিল গঠন। এগুলো সারাক্ষণ চায় আমরা যেন তাদের কাজে লাগাই। সুস্থতাই সফলতার চাবিকাঠি হলেও মানুষ অসুস্থ হয়। অথচ দৈনন্দিন সাধারণ কিছু নিয়ম-কানুন বা উপায় মেনে চললে সুস্থ থাকা যায়।